16.অংশ - ১৬ আন্তর্জাতিক চুক্তি ব্যবস্থাপনা
www.executiveassist.blogspot.com
All Parts [PDF] - 100 tk Only
Whatsapp : 01833732194 কর চুক্তি
প্রশ্ন ১: সরকার কার সঙ্গে কর চুক্তি সম্পাদন করতে পারে?
উত্তর: সরকার অন্য যেকোনো দেশের সরকারের সঙ্গে নিম্নলিখিত বিষয়াবলি সম্পর্কে কর চুক্তি সম্পাদন করতে পারে:
1. কর লাঘব সংক্রান্ত বিষয়াবলি, যেমন:
- একটি দেশে কর পরিশোধিত আয়।
- পারস্পরিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক, ব্যবসা ও বিনিয়োগে উৎসাহিত করা।
2. আয় নির্ধারণের বিষয়াবলি:
- বাংলাদেশে এবং বিদেশে উৎস থেকে আয় নির্ধারণ।
3. দ্বৈত কর পরিহার:
- রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ ও তথ্য বিনিময়।
4. কর উদ্ধারের বিষয়াবলি।
5. উল্লিখিত বিষয়ে যেকোনো উদ্দেশ্য পূরণকল্পে।
প্রশ্ন ২: বোর্ড কীভাবে কর চুক্তির বাস্তবায়ন করতে পারে?
উত্তর: বোর্ড সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা কর চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় বিধানাবলি প্রণয়ন করতে পারে।
প্রশ্ন ৩: কর চুক্তির মধ্যে কী কী বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে?
উত্তর: কর চুক্তির মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:
- কর লাঘব সংক্রান্ত বিধানাবলি।
- স্বয়ংক্রিয়ভাবে দ্বৈত করের আওতাভুক্ত নয় এমন আয় বিষয়ক বিধানাবলি।
প্রশ্ন ৪: কর চুক্তির আওতাধীন সমন্বয়ের বিধান কীভাবে কার্যকর হবে?
উত্তর: যদি এই ধারার অধীন সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দেশের আইনের অধীন প্রদেয় কর বাবদ বাংলাদেশে প্রদেয় করের বিপরীতে সমন্বয় মঞ্জুর করিবার কোনো বিধান অন্তর্ভুক্ত থাকে, তাহলে এই অংশের দ্বিতীয় অধ্যায়ে উল্লিখিত বৈদেশিক কর সমন্বয় সম্পর্কিত বিধানাবলি কার্যকর হবে।
সংজ্ঞা
প্রশ্ন ১: এই অধ্যায়ে "বাংলাদেশ কর" কি?
উত্তর: "বাংলাদেশ কর" বলতে সেই আয়কর বোঝানো হয়, যা এই আইনের বিধান অনুসারে আরোপিত হয়।
প্রশ্ন ২: "বৈদেশিক কর" এর অর্থ কি?
উত্তর: "বৈদেশিক কর" বলতে বোঝায়, ধারা ২৪৪ এর বিধান অনুযায়ী, বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে কার্যকর চুক্তির ক্ষেত্রে উক্ত দেশের আইন অনুসারে আরোপযোগ্য কর, যা চুক্তির অধীনে সমন্বয়ে গ্রহণযোগ্য।
প্রশ্ন ৩: "বৈদেশিক আয়কর" কি?
উত্তর: "বৈদেশিক আয়কর" বলতে বোঝায় আয়করের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ যেকোনো বৈদেশিক আয়কর।
প্রশ্ন ৪: কীভাবে বিদেশি কর বা বৈদেশিক আয়কর বিবেচিত হবে?
উত্তর: যদি ধারা ২৪৪ এর অধীন কার্যকর চুক্তি অনুসারে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের আইনের অধীন আরোপযোগ্য কোনো কর আয়কর হিসাবে বিবেচিত হয়, তবে সেই ক্ষেত্রে সেই কর বিদেশি কর বা বৈদেশিক আয়কর হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রশ্ন ৫: বিদেশি কর বা বৈদেশিক আয়কর সম্পর্কিত বরাত কিভাবে বিবেচিত হবে?
উত্তর: এই অধ্যায়ের কোনো চুক্তির অধীন অনুমোদিত রেয়াতের ক্ষেত্রে, বিদেশি কর বা বৈদেশিক আয়কর সম্পর্কিত যেকোনো বরাত, যে দেশের সঙ্গে উক্ত চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে, সেই দেশের আইনের অধীনে সরকার কর্তৃক আরোপিত করের বরাত হিসাবে বিবেচিত হবে। বাংলাদেশের বাহিরে অর্জিত আয়ের জন্য অব্যাহতি
প্রশ্ন ১: এই ধারায় উল্লেখিত অব্যাহতির শর্ত কি?
উত্তর: যদি কোনো ব্যক্তি যিনি বাংলাদেশে বসবাস করেন, উপকর কমিশনারকে সন্তোষজনকভাবে প্রমাণ করেন যে উক্ত বৎসরের মধ্যে তার আয় বাংলাদেশের বাহিরে উদ্ভূত বা অর্জিত হয়েছে এবং সেই আয়ের জন্য সে কর্তন বা অন্য কোনোভাবে দেশে কর প্রদান করেছে, যাহার সহিত অব্যাহতি বা দ্বৈত কর পরিহারের জন্য পারস্পরিক চুক্তি নেই, তাহলে সে এই অব্যাহতি পেতে পারে।
প্রশ্ন ২: কর নিরূপণের প্রক্রিয়া কিভাবে হবে?
উত্তর: উপকর কমিশনার বিদ্যমান বিধানাবলির ভিত্তিতে, বাংলাদেশে প্রচলিত করের গড় হার এবং সংশ্লিষ্ট বিদেশি দেশের গড় হার, এই দুইয়ের মধ্যে যেটি কম, সেটি অনুসারে দ্বৈত কর আরোপিত আয়ের উপর কর নিরূপণ করবেন।
প্রশ্ন ৩: করের গড় হার কি বোঝায়?
উত্তর: "করের গড় হার" বলতে মোট আয়ের উপর নিরূপিত করকে উক্ত আয় দিয়ে ভাগ করে প্রাপ্ত হার বোঝানো হয়।
প্রশ্ন ৪: এই আইনটির উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: এই আইনটির উদ্দেশ্য হলো, বাংলাদেশে বসবাসকারী ব্যক্তির বিদেশে অর্জিত আয় থেকে নির্দিষ্ট শর্তে কর থেকে অব্যাহতি প্রদান করা, যাতে তারা দ্বৈত কর প্রদানের বিড়ম্বনা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।
বৈদেশিক কর ক্রেডিট
প্রশ্ন ১: বৈদেশিক কর ক্রেডিটের মূল ধারণা কি?
উত্তর: বৈদেশিক কর ক্রেডিট হল একটি সুবিধা যা প্রদান করে, যেখানে বাংলাদেশে আয়করের বিপরীতে বৈদেশিক করের পরিমাণ সমন্বয় করা যায়, বিশেষ করে যখন উক্ত আয়ের ওপর বাংলাদেশে কর আরোপিত হয় এবং এই ব্যাপারে বিশেষ চুক্তির আওতায় থাকে।
প্রশ্ন ২: সমন্বয় সুবিধা কিভাবে কাজ করে?
উত্তর: যদি ধারা ২৪৪ এর আওতায় সম্পাদিত চুক্তির ভিত্তিতে কোনো আয়কর আরোপিত হয়, তবে সেই আয়ের বিপরীতে বাংলাদেশে আরোপিত কর সমন্বয় সুবিধার সমপরিমাণ অর্থ দ্বারা হ্রাস পাবে।
প্রশ্ন ৩: সমন্বয় সুবিধার জন্য কি শর্ত পূরণ করতে হবে?
উত্তর: যদি কোনো করদাতা যে আয়কর বর্ষে আয়ের উপর কর আরোপিত হয়েছে, সেই সময়ে নিবাসী না হন, তবে উপ-ধারা (১) এর অধীনে সমন্বয় অনুমোদনযোগ্য হবে না।
প্রশ্ন ৪: বৈদেশিক কর পরিশোধের পরিমাণ কিভাবে নির্ধারণ করা হয়?
উত্তর: বাংলাদেশে করের বিপরীতে বৈদেশিক কর পরিশোধের পরিমাণ, দ্বৈত করযোগ্য আয়ের উপর বর্ণিত করের গড় হারে নিরূপিত অর্থের পরিমাণকে অতিক্রম করবে না।
প্রশ্ন ৫: এই আইনটির উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: এই আইনটির উদ্দেশ্য হল, বিদেশে অর্জিত আয়ের ওপর কর নিরূপণের ক্ষেত্রে দ্বৈত কর থেকে মুক্তি প্রদান করা এবং করদাতাদের জন্য একটি সুষম এবং ন্যায্য কর ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। বৈদেশিক কর সমন্বয় অনুমোদনের উপর আয় গণনার কার্যকারিতা
প্রশ্ন ১: বৈদেশিক কর সমন্বয়ের উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: বৈদেশিক কর সমন্বয়ের উদ্দেশ্য হল, আয়ের মধ্যে লভ্যাংশ অন্তর্ভুক্ত হলে তা কতটুকু করের সুবিধা পাবে তা নিরূপণ করা এবং সেই অনুযায়ী বাংলাদেশে করের বিপরীতে রেয়াত অনুমোদন করা।
প্রশ্ন ২: লভ্যাংশের ক্ষেত্রে রেয়াত নিরূপণের প্রক্রিয়া কী?
উত্তর: লভ্যাংশের সাথে সম্পর্কিত বৈদেশিক করের সমপরিমাণ অংশকে বিবেচনায় নিয়ে রেয়াতের পরিমাণ নিরূপণ করা হবে। এটি সরাসরি দাবি বা লভ্যাংশের সূত্রে কর্তনযোগ্য হতে পারে।
প্রশ্ন ৩: বৈদেশিক কর না আরোপিত হলে লভ্যাংশের উপর কি হবে?
উত্তর: যদি কোনো আয়ের পরিমাণ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয় এবং বৈদেশিক কর আরোপযোগ্য না হয়, তবে লভ্যাংশ প্রদানকারী সংবিধিবদ্ধ সংস্থার দ্বারা প্রদত্ত লভ্যাংশের উপর পরিশোধিত বৈদেশিক করের অংশ বিবেচনা করা হবে।
প্রশ্ন ৪: বৈদেশিক করের অংশ বাংলাদেশে করের বিপরীতে রেয়াতের ক্ষেত্রে কি হবে?
উত্তর: যদি কোনো আয়ের সূত্রে বৈদেশিক করের অংশ বাংলাদেশ করের বিপরীতে রেয়াত অনুমোদিত না হয়, তাহলে উক্ত আয়ের পরিমাণ উক্ত বৈদেশিক করের অংশের সমপরিমাণ দ্বারা হ্রাস পাবার হিসাবে বিবেচিত হবে।
প্রশ্ন ৫: বাংলাদেশে গৃহীত অর্থের ভিত্তিতে আয়কর পরিশোধের ক্ষেত্রে কি হবে?
উত্তর: যদি বাংলাদেশ থেকে গৃহীত অর্থের ভিত্তিতে কোনো আয়কর পরিশোধযোগ্য হয়, তবে সেই অর্থের পরিমাণ আয়করের বিপরীতে রেয়াত হিসাবে অনুমোদিত সুবিধার সমহারে বৃদ্ধি পাবে।
প্রশ্ন ৬: এই ধারার আওতায় আয় গণনার ক্ষেত্রে কি নিয়ম প্রযোজ্য?
উত্তর: এই ধারার উপ-ধারা (১) এবং (৩) এর বিধানাবলী ওই ব্যক্তির মোট আয় গণনা করার সময় প্রযোজ্য হবে না, এবং উপ-ধারা (৪) অনুযায়ী 'আয়করের বিপরীতে অনুমোদিত রেয়াত সুবিধা' 'আয়ের সূত্রে প্রদত্ত বৈদেশিক কর' দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।
বৈদেশিক করের ক্রেডিট দাবির সীমাবদ্ধতা
প্রশ্ন ১: বৈদেশিক করের ক্রেডিট পাওয়ার জন্য কি নিয়মাবলী রয়েছে?
উত্তর: বৈদেশিক করের ক্রেডিটের জন্য দাবি, যে করবর্ষে উক্ত আয় বাংলাদেশে আরোপিত হয়েছে বা আরোপযোগ্য ছিল, সেই বৎসরের পরবর্তী ২ (দুই) বছরের মধ্যে উক্ত পরিশোধকারীর আয়কর আরোপের কার্যালয়ের উপকর কমিশনারের কাছে উত্থাপন করতে হবে।
প্রশ্ন ২: কর রিফান্ডের দাবি করার সময়সীমা কিভাবে নির্ধারণ করা হবে?
উত্তর: যদি কোনো করের সমন্বয়ের ফলশ্রুতিতে চুক্তির অধীন প্রদত্ত সুবিধা অতিরিক্ত বা অপর্যাপ্ত হিসাবে গণ্য হয়, তখন কর রিফান্ডের দাবি বা নতুন করে কর নির্ধারণের জন্য এই আইনের বর্ণিত সময়সীমা প্রযোজ্য হবে না। তবে, এই সকল কর নির্ধারণী, সমন্বয় এবং তা থেকে উদ্ভূত অন্যান্য নিরূপণ বাংলাদেশে বা অন্যত্র সম্পন্ন হওয়ার পরবর্তী ২ (দুই) বছরের মধ্যে কর নির্ধারণী বা রিফান্ডের দাবি পূরণ করতে হবে।
প্রশ্ন ৩: কোনো কর রিফান্ডের দাবি পূরণ না হলে কি হতে পারে?
উত্তর: যদি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে কর রিফান্ডের দাবি পূরণ না করা হয়, তবে উক্ত দাবির জন্য আইনগত সুরক্ষা থাকবে না এবং দাবি বাতিল হতে পারে।
প্রশ্ন ৪: ক্রেডিট দাবি উত্থাপনের প্রক্রিয়া কী?
উত্তর: ক্রেডিট দাবি উত্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্ট আয়কর অফিসের উপকর কমিশনারের কাছে যথাযথ দলিল এবং তথ্যসহ আবেদন করতে হবে, যাতে প্রমাণ করা যায় যে, প্রদত্ত বৈদেশিক করের ক্রেডিট পাওয়ার দাবি সঠিক।
আপিল
প্রশ্ন ১: বৈদেশিক কর রেয়াতের ক্ষেত্রে আপিল করার প্রক্রিয়া কিভাবে হবে?
উত্তর: উপকর কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত আদেশে যদি কোনো পরিশোধকারী কর্তৃক দাবিকৃত বৈদেশিক কর রেয়াত, পূর্ণ বা আংশিক, অননুমোদন করা হয়, তাহলে পরিশোধকারীকে উপকর কমিশনার কর্তৃক প্রদত্ত ওই আদেশ পৌঁছানোর ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে আপিল যুগ্ম কমিশনারের কাছে আপিল করতে হবে।
প্রশ্ন ২: আপিলের ক্ষেত্রে কোন বিধান প্রযোজ্য হবে?
উত্তর: আপিলের ক্ষেত্রে অংশ ২০ এর দ্বিতীয় অধ্যায়ের বিধানাবলি, প্রয়োজনীয় সংশোধনসহ প্রযোজ্য হবে।
প্রশ্ন ৩: আপিলের জন্য কি ধরনের ডকুমেন্টেশন প্রয়োজন?
উত্তর: আপিলের জন্য পরিশোধকারীকে সংশ্লিষ্ট আদেশের কপি, আপিলের কারণ এবং প্রয়োজনীয় দলিলপত্রসহ আবেদন করতে হবে।
দ্বৈত কর চুক্তি এবং উৎসে কর কর্তনের বিধানাবলি
প্রশ্ন ১: কোন পরিস্থিতিতে দ্বৈত কর চুক্তির অধীনে কর অব্যাহতি প্রযোজ্য হবে?
উত্তর: যদি সরকারের সঙ্গে সম্পাদিত কোনো চুক্তি ধারা ২৪৪ এর বিধানাবলি অনুসারে কার্যকর থাকে এবং উক্ত চুক্তিবদ্ধ দেশে নিবাসী কোনো ব্যক্তির অর্জিত বিশেষ শ্রেণির আয় বাংলাদেশে কর অব্যাহতি পায়, তাহলে এই আইনের বিধানাবলি প্রযোজ্য হবে।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশি পরিশোধকর্তা কীভাবে অনিবাসীকে আয় পরিশোধ করতে পারে?
উত্তর: যদি কোনো ব্যক্তি উল্লেখিত দেশের আয় ভোগের অধিকারী অনিবাসীকে আয় প্রদান করেন, তাহলে তিনি বোর্ডের নির্দেশিত নোটিশের অধীনে অনিবাসীকে কর কর্তন ব্যতিরেকে আয় পরিশোধ করতে পারবেন। নোটিশের জারি তারিখে বাংলাদেশি পরিশোধকারীকে উল্লিখিত অনিবাসীর নিকট ওই আয় পরিশোধ করতে হবে।
প্রশ্ন ৩: কীভাবে নোটিশ বাতিল হতে পারে?
উত্তর: উপ-ধারা (২) এর অধীনে প্রদত্ত যেকোনো নোটিশ বোর্ড কর্তৃক প্রদত্ত নির্দেশ বা বাতিল নোটিশ দ্বারা অকার্যকর হতে পারে। যদি বাংলাদেশি পরিশোধকারী জানেন যে এমন কিছু ঘটছে বা তাঁকে বাতিল নোটিশ প্রদান করা হয়, তবে তিনি সংশ্লিষ্ট অনিবাসীকে অর্থ পরিশোধ করার সময় আইনের বিধানাবলি অনুযায়ী কর কর্তন করতে বাধ্য হবেন।
